শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১০:৩৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে আহতদের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে বিএনপি নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম নরসিংদীর মনোহরদীতে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানক্লাব ‘নেবুলাস’-এর যাত্রা শুরু প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস গার্মেন্টস ব্যবসায়িদের নিঃস্ব করে কোটি টাকা প্রতারণা করে লাপাত্তা কৃষক লীগ নেতা হান্নান শেখ! টাকার বিনিময়ে বিদ্যুতের তার খাম্বা মিটার এনে দেন ইলেকট্রিশিয়ান জুলিয়ান!
দক্ষিণ এশিয়ায় ৮০ কোটি মানুষের জীবন ঝুঁকিতে

দক্ষিণ এশিয়ায় ৮০ কোটি মানুষের জীবন ঝুঁকিতে

ডেস্ক নিউজ: জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ায় অন্তত ৮০ কোটি মানুষ ক্ষতির মুখে পড়বে বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে বিশ্বব্যাংক। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য কয়েক দশকের মধ্যে অর্থনৈতিক ক্ষতি হতে পারে সবচেয়ে বেশি। নেমে যেতে পারে জীবনযাত্রার মানও। এই ক্ষতি ভারতে সব থেকে বেশি বলেও জানিয়েছে সংস্থাটি।

বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাংক প্রকাশিত ”সাউথ এশিয়া’স হট-স্পটস” শীর্ষক প্রতিবেদনে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকিতে থাকা এলাকাগুলোকে হটস্পট হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, ২০৫০ সাল নাগাদ দক্ষিণ এশিয়ার কয়েক কোটি মানুষ ঝুঁকির মুখে পড়বে। যার মধ্যে বাংলাদেশের রয়েছে ১৩ কোটি মানুষ। সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে ভারত।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রায় ৬০ কোটি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হবেন বলে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে উঠে আসে।

বিশেষ করে দেশটির মধ্যাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল এবং উত্তর-পশ্চিমে ক্ষতির শঙ্কা সব থেকে বেশি। মহারাষ্ট্র রাজ্য, ছত্তিশগড় এবং উত্তর প্রদেশের অবস্থা দিন দিন ভয়াবহ হচ্ছে বলে প্রতিবেদনে উঠে আসে। বিশ্লেষকরা বলছেন, দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তর দেশ ভারতে জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত ক্ষতি প্রতিবেশী দেশগুলোকেও সমানভাবে ভোগাবে।

ভারত পরিবেশ বিজ্ঞানী ড. ফাইয়াজ এ. খুদসার বলেন, ‘কার্বন নিঃসরণ নিয়ন্ত্রণে জোর দিতে হবে। পরিবেশ নিয়ে আমরা অনেক তথ্যই পাই, কিন্তু তা কাজে লাগাই না। ফলে ভবিষ্যতে পরণিতি ভোগ করতে হবে, এটাই স্বাভাবক। জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে নজর দেয়ার পাশাপাশি পরিবেশ রক্ষা নিয়েও ভাবা চাই। এর জন্য প্রথমত গাছ কাটা বন্ধ করতে হবে।’

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এরইমধ্যে পানির সংকট দেখা দিয়েছে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে। এতে প্রতিবেশী বাংলাদেশের সঙ্গে অভিন্ন নদ-নদীর পানি বণ্টন সমস্যা আগামীতে প্রকট হতে পারে বলে মত বিশ্লেষকদের।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com